আমরা অনেকেই খরচ বাঁচাতে ব্যবহৃত গাড়ি কিনে থাকি। আপনি যদি এটি শোনার পরে একটি ব্যবহৃত গাড়ী কিনবেন তবে আপনি একটি নতুন গাড়ির মতো প্রায় একই ফিলিংস পাবেন।
সেক্ষেত্রে খরচও কম। পরে রিসেল করতে খুব একটা লোকসান নেই। ব্যবহৃত গাড়ি কেনার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে:
যানবাহনের ইতিহাস: গাড়ির মালিকানা, দুর্ঘটনার রেকর্ড, পরিষেবার ইতিহাস এবং নিবন্ধন নথি পরীক্ষা করুন।
যানবাহনের অবস্থা: ইঞ্জিন, ট্রান্সমিশন, ব্রেক, স্টিয়ারিং, টায়ার এবং বৈদ্যুতিক সিস্টেম পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করুন।
মাইলেজ: যানবাহনের দ্বারা ভ্রমণ করা দূরত্ব জানুন। বেশি মাইলেজ সহ গাড়ির যন্ত্রাংশ বেশি পরতে পারে।
টেস্ট ড্রাইভ: গাড়ি চালান। এটি গাড়ির পারফরম্যান্স, আরাম এবং যেকোনো সমস্যা পরীক্ষা করতে পারে।
যান্ত্রিক পরিদর্শন: একজন পেশাদার মেকানিক দ্বারা যানবাহন পরিদর্শন করা বুদ্ধিমানের কাজ।
মূল্য এবং আলোচনা: বাজার মূল্য পরীক্ষা করুন এবং গাড়ির অবস্থা অনুযায়ী মূল্য আলোচনা করুন।
ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন: রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (RC), পলিউশন আন্ডার কন্ট্রোল (PUC) সার্টিফিকেট, ইন্স্যুরেন্স পেপারস এবং গাড়ির অন্যান্য ডকুমেন্ট যাচাই করুন।
পরিষেবা এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ: গাড়ির ব্র্যান্ড এবং মডেলের পরিষেবা খরচ সম্পর্কে ধারণা পান।
ওয়ারেন্টি: গাড়ির কোনো ওয়ারেন্টি বাকি আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
বাজারে পুনরায় বিক্রয় মূল্য: আপনি যদি ভবিষ্যতে এটি বিক্রি করতে চান তবে গাড়িটির পুনর্বিক্রয় মূল্য কী হবে সে সম্পর্কে ধারণা পান। অতএব, আপনি ভাল পুরানো গাড়িটি সাবধানে দেখার পরে কিনতে পারেন।